ময়মনসিংহ ০৩:৩৩ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

শ্যামগঞ্জে দুই দোকানে অগ্নিকাণ্ড

ছবি: প্রতিদিনের ময়মনসিংহ

ময়মনসিংহ: নেত্রকোণা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের শ্যামগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে তুলার দোকানসহ দুটি দোকান পুড়ে গেছে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে জেলার পূর্বধলা উপজেলার শ্যামগঞ্জের জালশুকা নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

ময়মনসিংহের গৌরিপুর এলাকার চরপাড়া গ্রামের ব্যবসায়ী মো. আব্দুল্লাহর তুলার দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় পাশের দোকান গৌরিপুরের ময়লাকান্দা গ্রামের ওবায়দুল হক তালুকদারের ফিসফিডসহ কীটনাশকের দোকানও পুড়ে যায়। এ সময় স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের খবর দেন এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করেন।  

ক্ষতিগ্রস্ত, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, তারা দুইজনই গৌরীপুর উপজেলার বাসিন্দা। পাশাপাশি দোকানে ব্যবসা করছিলেন। বুধবার হঠাৎ তুলার দোকানের কর্মচারী দেখেন বিদ্যুতের সুইচ বোর্ডে শব্দ হয়ে ধোঁয়া বের হচ্ছে। তাৎক্ষণিক নিজে দোকান থেকে বেরিয়ে পড়েন, সেইসঙ্গে চিৎকার চেঁচামেচি করলে অন্যরাও এগিয়ে আসেন।

এদিকে শীতের দিন এবং কুয়াশা থাকায় অনেকে বাজারে দেরিতে এসে দোকানপাট খোলেন। তাই দোকানগুলোতে কোনো মানুষ না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু আগুনের খবর পেয়ে সবাই দ্রুত এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

শ্যামগঞ্জ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আশরাফুল ইসলাম জানান, সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার চেষ্টা করি। ‌মূলত লেপতোষকের দোকান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। পরে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় কেউ আহত বা নিহত হননি।

শ্যামগঞ্জে দুই দোকানে অগ্নিকাণ্ড

প্রকাশের সময়: ০৬:৪৩:০০ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৭ জানুয়ারী ২০২৪

ময়মনসিংহ: নেত্রকোণা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের শ্যামগঞ্জে অগ্নিকাণ্ডে তুলার দোকানসহ দুটি দোকান পুড়ে গেছে। বুধবার (১৭ জানুয়ারি) দুপুরে জেলার পূর্বধলা উপজেলার শ্যামগঞ্জের জালশুকা নামক এলাকায় এ ঘটনা ঘটে। 

ময়মনসিংহের গৌরিপুর এলাকার চরপাড়া গ্রামের ব্যবসায়ী মো. আব্দুল্লাহর তুলার দোকান থেকে আগুনের সূত্রপাত ঘটে। এ সময় পাশের দোকান গৌরিপুরের ময়লাকান্দা গ্রামের ওবায়দুল হক তালুকদারের ফিসফিডসহ কীটনাশকের দোকানও পুড়ে যায়। এ সময় স্থানীয় ও প্রত্যক্ষদর্শীরা ফায়ার সার্ভিসের কর্মীদের খবর দেন এবং আগুন নিয়ন্ত্রণে সহযোগিতা করেন।  

ক্ষতিগ্রস্ত, প্রত্যক্ষদর্শী ও স্থানীয়রা জানান, তারা দুইজনই গৌরীপুর উপজেলার বাসিন্দা। পাশাপাশি দোকানে ব্যবসা করছিলেন। বুধবার হঠাৎ তুলার দোকানের কর্মচারী দেখেন বিদ্যুতের সুইচ বোর্ডে শব্দ হয়ে ধোঁয়া বের হচ্ছে। তাৎক্ষণিক নিজে দোকান থেকে বেরিয়ে পড়েন, সেইসঙ্গে চিৎকার চেঁচামেচি করলে অন্যরাও এগিয়ে আসেন।

এদিকে শীতের দিন এবং কুয়াশা থাকায় অনেকে বাজারে দেরিতে এসে দোকানপাট খোলেন। তাই দোকানগুলোতে কোনো মানুষ না থাকায় কোনো হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। কিন্তু আগুনের খবর পেয়ে সবাই দ্রুত এসে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে।

শ্যামগঞ্জ তদন্ত কেন্দ্রের ইনচার্জ আশরাফুল ইসলাম জানান, সংবাদ পাওয়ার পর ঘটনাস্থলে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়ার চেষ্টা করি। ‌মূলত লেপতোষকের দোকান থেকেই আগুনের সূত্রপাত হয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। পরে ফায়ার সার্ভিস ও স্থানীয়দের সহায়তায় প্রায় এক ঘণ্টার চেষ্টায় আগুন পুরোপুরি নিয়ন্ত্রণে আসে। এ ঘটনায় কেউ আহত বা নিহত হননি।