ময়মনসিংহ ০৭:৪০ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

ব্রহ্মপুত্রের তীরে ব্যতিক্রমী ‘আগুন তাফানী’ উৎসব

ময়মনসিংহ: মাঘ মাসের তীব্র শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে গোটা দেশ। শীত মানেই যেন বাহারি পিঠা আর উষ্ণতার চাহিদা তুঙ্গে। শীতের আমেজ লেগেছে ব্রহ্মপুত্র তীরের শহর ময়মনসিংহেও। উষ্ণতা আর শীতের পিঠার সঙ্গে সঙ্গীতের মিশেলে ময়মনসিংহের শিল্প-সংস্কৃতি অঙ্গনের ব্যক্তিদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল ব্যতিক্রমী ‘আগুন তাফানী’ উৎসব।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ‘আড্ডারু চত্বরে’ নগরীর বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের উপস্থিতে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়।

এতে আগুন জ্বালিয়ে এই উৎসব উদ্বোধন করেন শামসুল ফয়েজ, ফরিদ আহমদ দুলাল, আশিক আকবর, সহিদ আমিনী রুমি, মাছুমা টফি একা, সুমন হাবিব, মিজানুর রহমান টিটু, শরৎ সেলিম, মিঠু সাহা, সাইফুল ইসলাম, এহসানুল হক প্রমুখ। পরে সম্মিলিতভাবে ‘আগুনের পরশমনি’ গানে কণ্ঠ দেন জয়ী-মিঠু যুগল, নুসরাত বুল্টি, অনিরুদ্ধ শুভ, মিজানন বাউল, তানজিনা জ্যোতি, জাকারিয়া আফ্রিদ প্রমুখ।

আগুন তাফানী উৎসবে অনেকেই নিয়ে আসেন নানা রকম পিঠা, ভর্তা ও মুড়ি। নদের হিমেল হাওয়াকে টেক্কা দিয়ে আগুন তাফানোর সঙ্গে পিঠা খাওয়া আর সঙ্গীতের মূর্ছনায় উৎসব চলে মধ্যরাত পর্যন্ত।

ব্যতিক্রমী এই উৎসবের আয়োজক শামীম আশরাফ জানান, ‘গ্রামের একটি বাড়িতে আগুন ধরালে আশেপাশের অনেকেই একত্রিত হতে পারে, পিঠা খেতে পারে। আমরা চাই শহরেও এই সম্প্রীতি থাকুক। ধনী-গরীব নির্বিশেষে মানুষে-মানুষে এই সম্প্রীতি অটুট থাকুক।’

ব্রহ্মপুত্রের তীরে ব্যতিক্রমী ‘আগুন তাফানী’ উৎসব

প্রকাশের সময়: ০৩:২১:১৭ অপরাহ্ন, শনিবার, ২০ জানুয়ারী ২০২৪

ময়মনসিংহ: মাঘ মাসের তীব্র শৈত্যপ্রবাহে কাঁপছে গোটা দেশ। শীত মানেই যেন বাহারি পিঠা আর উষ্ণতার চাহিদা তুঙ্গে। শীতের আমেজ লেগেছে ব্রহ্মপুত্র তীরের শহর ময়মনসিংহেও। উষ্ণতা আর শীতের পিঠার সঙ্গে সঙ্গীতের মিশেলে ময়মনসিংহের শিল্প-সংস্কৃতি অঙ্গনের ব্যক্তিদের আয়োজনে অনুষ্ঠিত হল ব্যতিক্রমী ‘আগুন তাফানী’ উৎসব।

শুক্রবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে ব্রহ্মপুত্র নদের তীরে ‘আড্ডারু চত্বরে’ নগরীর বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিদের উপস্থিতে এই উৎসবের আয়োজন করা হয়।

এতে আগুন জ্বালিয়ে এই উৎসব উদ্বোধন করেন শামসুল ফয়েজ, ফরিদ আহমদ দুলাল, আশিক আকবর, সহিদ আমিনী রুমি, মাছুমা টফি একা, সুমন হাবিব, মিজানুর রহমান টিটু, শরৎ সেলিম, মিঠু সাহা, সাইফুল ইসলাম, এহসানুল হক প্রমুখ। পরে সম্মিলিতভাবে ‘আগুনের পরশমনি’ গানে কণ্ঠ দেন জয়ী-মিঠু যুগল, নুসরাত বুল্টি, অনিরুদ্ধ শুভ, মিজানন বাউল, তানজিনা জ্যোতি, জাকারিয়া আফ্রিদ প্রমুখ।

আগুন তাফানী উৎসবে অনেকেই নিয়ে আসেন নানা রকম পিঠা, ভর্তা ও মুড়ি। নদের হিমেল হাওয়াকে টেক্কা দিয়ে আগুন তাফানোর সঙ্গে পিঠা খাওয়া আর সঙ্গীতের মূর্ছনায় উৎসব চলে মধ্যরাত পর্যন্ত।

ব্যতিক্রমী এই উৎসবের আয়োজক শামীম আশরাফ জানান, ‘গ্রামের একটি বাড়িতে আগুন ধরালে আশেপাশের অনেকেই একত্রিত হতে পারে, পিঠা খেতে পারে। আমরা চাই শহরেও এই সম্প্রীতি থাকুক। ধনী-গরীব নির্বিশেষে মানুষে-মানুষে এই সম্প্রীতি অটুট থাকুক।’