ময়মনসিংহ ০৭:১১ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ০৮ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

গুরুতর অসুস্থ প্রতুল মুখোপাধ্যায়

  • বিনোদন ডেস্ক
  • প্রকাশের সময়: ১২:৪১:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪
  • 43

ফাইল ছবি

ময়মনসিংহ: ‘আমি বাংলায় গান গাই’, ‘আলু বেচ’, ‘দু’জনই বাঙালি ছিলাম’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের স্রষ্টা প্রতুল মুখোপাধ্যায় গুরুতর অসুস্থ।

তাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, শিল্পী বার্ধক্যজনিত সমস্যা, নিউমোনিয়া, ফুসফুসের সংক্রমণে ভুগছেন। বেশ কিছু দিন ধরেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন তিনি।

শিল্পীকে দেখতে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) গিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের খুব জনপ্রিয় হওয়া গানের মধ্যে অন্যতম হল ‘আমি বাংলায় গান গাই’। এই গান বাঙালির অন্তরে জায়গা দখল করে নিয়েছে। বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখার কথা বলে এই গান। এ ছাড়াও শিল্পীর ‘ডিঙা ভাসাও সাগরে’ গানটিও বাঙালির মনে চিরকাল রয়ে গিয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গণ-আন্দোলনে প্রতুল মুখোপাধ্যায় অনেক দিন থেকেই অগ্রপথিকের ভূমিকা পালন করেছেন।

তাঁর অ্যালবামগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮), ‘যেতে হবে’ (১৯৯৪), ‘ওঠো হে’ (১৯৯৪), ‘কুট্টুস কাট্টুস’ (১৯৯৭), ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ (২০০০), ‘তোমাকে দেখেছিলাম’ (২০০০), ‘স্বপনপুরে’ (২০০২), ‘অনেক নতুন বন্ধু হোক’ (২০০৪), ‘হযবরল’ (২০০৪), ‘দুই কানুর উপাখ্যান’ (২০০৫), ‘আঁধার নামে’ (২০০৭)। বাংলাদেশে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন থেকে প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের একটি অ্যালবাম প্রকাশিত হয় ২০১১ সালের মার্চে। অ্যালবামটির নাম ‘আমি বাংলায় গান গাই’।

প্রতুল মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে তৈরি হয়েছে তথ্যচিত্র—অন্বেষণ প্রযোজিত ও মানস ভৌমিক পরিচালিত ‘প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান’ এবং সমকালীন চলচ্চিত্র প্রযোজিত ‘ডিঙা ভাসাও’।

বিষয়:

গুরুতর অসুস্থ প্রতুল মুখোপাধ্যায়

প্রকাশের সময়: ১২:৪১:৩৩ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ১৬ জানুয়ারী ২০২৪

ময়মনসিংহ: ‘আমি বাংলায় গান গাই’, ‘আলু বেচ’, ‘দু’জনই বাঙালি ছিলাম’সহ অসংখ্য জনপ্রিয় গানের স্রষ্টা প্রতুল মুখোপাধ্যায় গুরুতর অসুস্থ।

তাকে কলকাতার এসএসকেএম হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্রে খবর, শিল্পী বার্ধক্যজনিত সমস্যা, নিউমোনিয়া, ফুসফুসের সংক্রমণে ভুগছেন। বেশ কিছু দিন ধরেই হাসপাতালে ভর্তি আছেন তিনি।

শিল্পীকে দেখতে সোমবার (১৫ জানুয়ারি) গিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের খুব জনপ্রিয় হওয়া গানের মধ্যে অন্যতম হল ‘আমি বাংলায় গান গাই’। এই গান বাঙালির অন্তরে জায়গা দখল করে নিয়েছে। বাংলার ঐতিহ্যকে ধরে রাখার কথা বলে এই গান। এ ছাড়াও শিল্পীর ‘ডিঙা ভাসাও সাগরে’ গানটিও বাঙালির মনে চিরকাল রয়ে গিয়েছে।

পশ্চিমবঙ্গের বিভিন্ন গণ-আন্দোলনে প্রতুল মুখোপাধ্যায় অনেক দিন থেকেই অগ্রপথিকের ভূমিকা পালন করেছেন।

তাঁর অ্যালবামগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘পাথরে পাথরে নাচে আগুন’ (১৯৮৮), ‘যেতে হবে’ (১৯৯৪), ‘ওঠো হে’ (১৯৯৪), ‘কুট্টুস কাট্টুস’ (১৯৯৭), ‘স্বপ্নের ফেরিওয়ালা’ (২০০০), ‘তোমাকে দেখেছিলাম’ (২০০০), ‘স্বপনপুরে’ (২০০২), ‘অনেক নতুন বন্ধু হোক’ (২০০৪), ‘হযবরল’ (২০০৪), ‘দুই কানুর উপাখ্যান’ (২০০৫), ‘আঁধার নামে’ (২০০৭)। বাংলাদেশে বেঙ্গল ফাউন্ডেশন থেকে প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের একটি অ্যালবাম প্রকাশিত হয় ২০১১ সালের মার্চে। অ্যালবামটির নাম ‘আমি বাংলায় গান গাই’।

প্রতুল মুখোপাধ্যায়কে নিয়ে তৈরি হয়েছে তথ্যচিত্র—অন্বেষণ প্রযোজিত ও মানস ভৌমিক পরিচালিত ‘প্রতুল মুখোপাধ্যায়ের গান’ এবং সমকালীন চলচ্চিত্র প্রযোজিত ‘ডিঙা ভাসাও’।