ময়মনসিংহ ০৭:৩৪ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ নভেম্বর ২০২৪, ২৩ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, মাস্ক পরার পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

প্রতীকী ছবি

ময়মনসিংহ: কোভিড-১৯ ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১-এর সংক্রমণ বাড়ায় মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ শনিবার অধিদপ্তরের সমন্বিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দেশে সাত লাখ ফাইজার টিকা এসেছে, যেগুলো চতুর্থ ডোজ হিসেবে স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়া হবে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের বেশ কিছু দেশে কোভিড-১৯-এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১-এর সংক্রমণ বেড়েছে। এ অবস্থায় উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে যেমন হাসপাতাল, চিকিৎসা কেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হলো। 

একই সঙ্গে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলো। সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কেবল কোভিড-১৯ লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলে কেভিড-১৯ পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছে অধিদপ্তর।

এর আগে একই পরামর্শ দিয়েছিল করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। ৪ জানুয়ারি কমিটির বৈঠক শেষে এসব পরামর্শের সুপারিশ করা হয়। 

নির্দেশনার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগনিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘যারা হাসপাতালে কাজ করে, যাদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের সমস্যা রয়েছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম; তাদের ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধানের বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সামগ্রিক সতর্কতা দেওয়া হয়নি।’ 

টিকার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সম্প্রতি সাত লাখ ফাইজার টিকা দেশে এসেছে। এই টিকাগুলো হাসপাতাল কর্মী এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেওয়া হবে। যাতে তাঁরা সুরক্ষিত থাকতে পারেন। দেশের সবাইকে টিকা দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেটার হয়তো প্রয়োজন হবে না।’

বাড়ছে করোনা সংক্রমণ, মাস্ক পরার পরামর্শ স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের

প্রকাশের সময়: ০৭:৪০:০০ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৩ জানুয়ারী ২০২৪

ময়মনসিংহ: কোভিড-১৯ ভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১-এর সংক্রমণ বাড়ায় মাস্ক ব্যবহারের পরামর্শ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। আজ শনিবার অধিদপ্তরের সমন্বিত নিয়ন্ত্রণ কেন্দ্র থেকে পাঠানো বিজ্ঞপ্তিতে এই পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দেশে সাত লাখ ফাইজার টিকা এসেছে, যেগুলো চতুর্থ ডোজ হিসেবে স্বাস্থ্যকর্মীদের দেওয়া হবে। 

বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্বের বেশ কিছু দেশে কোভিড-১৯-এর নতুন ভ্যারিয়েন্ট জেএন.১-এর সংক্রমণ বেড়েছে। এ অবস্থায় উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ স্থানে যেমন হাসপাতাল, চিকিৎসা কেন্দ্র এবং উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তি, যাদের রোগ প্রতিরোধক্ষমতা কম, তাদের সতর্কতা হিসেবে মাস্ক ব্যবহার করার পরামর্শ দেওয়া হলো। 

একই সঙ্গে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ব্যক্তিদের চতুর্থ ডোজ ভ্যাকসিন নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হলো। সার্জারি অথবা অন্য কোনো রোগের চিকিৎসার ক্ষেত্রে কেবল কোভিড-১৯ লক্ষণ বা উপসর্গ থাকলে কেভিড-১৯ পরীক্ষা করার পরামর্শ দিয়েছে অধিদপ্তর।

এর আগে একই পরামর্শ দিয়েছিল করোনাবিষয়ক জাতীয় কারিগরি পরামর্শক কমিটি। ৪ জানুয়ারি কমিটির বৈঠক শেষে এসব পরামর্শের সুপারিশ করা হয়। 

নির্দেশনার বিষয়ে জানতে চাইলে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক (রোগনিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. নাজমুল ইসলাম বলেন, ‘যারা হাসপাতালে কাজ করে, যাদের শ্বাসযন্ত্রের সংক্রমণের সমস্যা রয়েছে, যাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কম; তাদের ক্ষেত্রে মাস্ক পরিধানের বিষয়ে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। সামগ্রিক সতর্কতা দেওয়া হয়নি।’ 

টিকার বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, সম্প্রতি সাত লাখ ফাইজার টিকা দেশে এসেছে। এই টিকাগুলো হাসপাতাল কর্মী এবং ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে দেওয়া হবে। যাতে তাঁরা সুরক্ষিত থাকতে পারেন। দেশের সবাইকে টিকা দেওয়া হবে কি না জানতে চাইলে তিনি বলেন, ‘সেটার হয়তো প্রয়োজন হবে না।’